ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের পর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। জনগণ এর সুফলও ভোগ করতে শুরু করেছে। একটি মোবাইল ফোন হাতে থাকা মানে পুরো পৃথিবীটাকে পকেটের মধ্যে পুরে রাখা। মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে নিত্য ব্যবহার্য প্রায় সকল ডিজিটাল পণ্যই ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশলীদের অবদান। স্মার্ট বিশ্বে ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের বিকল্প নেই। কারণ স্মার্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্রটি যদি কমপিউটার হয়, তাহলে এর নির্মাতা কিন্তু ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারগণ। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি তৈরি করবেন, তবে এর অভ্যন্তরের চিপস বা আইসি বা ডিভাইসগুলো কিন্তু ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারের তৈরি। পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারগণ বড় বড় মেশিনপত্র নিয়ে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করবেন। কিন্তু সেগুলোর অটোমেশন সিস্টেমটা কিন্তু ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের অবদান। কারিগরি বোর্ডের ৪ বছর মেয়াদী ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজিতে পড়ালেখা করার পর এই বিষয়ে একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গড়ে উঠবে। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে দেশ পর্যায়ক্রমে দ্রুততার সাথে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজিতে দক্ষ জনবল তৈরির জন্য সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, কোটবাড়ি, কুমিল্লায় ২০০১-২০০২ শিক্ষাবর্ষ হতে ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি চালু করা হয়েছে। গুণগত মানসম্পন্ন দক্ষ নাগরিক তৈরির লক্ষ্যে এই প্রতিষ্ঠানের ল্যাবগুলোকে সজ্জিত করা হয়েছে